Monday, September 28, 2020

অতিরিক্ত ওজন কমাতে খালি পেটে এই ৫টি খাবার সহায়তা করতে পারে।

ওজন কমানো সহজ কাজ নয়। সঠিক খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে নিয়মিত শরীরচর্চা করা- ওজন কমানোর জন্য এর পেছনে সময় ব্যয় করা ও আপনার আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকা একান্ত প্রয়োজন। তবে কিছু সুপারফুড রয়েছে যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থও সরিয়ে দেয়। এমনটাই প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। চলুন জেনে নেয়া যাক কী সেই খাবারগুলো-

ঘি এবং লেবু দিয়ে গরম পানি
পেরিস্টালিসিস উন্নত করতে একগ্লাস হালকা গরম পানিতে খানিকটা লেবু বা ঘি দিয়ে পান করুন যা শরীরের বর্জ্য বের করে দিতে কার্যকরী। হজমে নমনীয়তা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হালকা গরম পানির সাথে ঘি মিশিয়ে পান করতে পারেন।

ডাইজেস্টিভ টি
আজকাল বাজারে নানা রকমের আয়ুর্বেদিক চা পাওয়া যায় তবে আপনি নিজের তৈরি করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। ১ চা চামচ জিরা, এক চা চামচ মৌরি, ১ চা চামচ ধনিয়া এবং ১ টি এলাচ নিন। সব উপাদান আধা লিটার পানিতে সেদ্ধ করুন, যতক্ষণ না পানি পরিমাণে অর্ধেক হয়। বদহজম, পেটে ফোলাভাব এবং ওজন কমাতে খালি পেটে এই চা পান করুন।

মেটাবলিজম টি
দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, কুচি করা আদা, গোলমরিচ, হলুদ এবং স্টার অ্যানাইস দিয়ে তৈরি চা দিয়ে দিনের শুরুটা করতে পারেন। এই সমস্ত উপাদান আধা লিটার পানিতে সেদ্ধ করুন এবং অর্ধেকে নামান। স্বাদের জন্য অর্ধেকটা লেবুর রস এবং নারিকেলের দুধ যোগ করতে পারেন। এই চা শরীরের তাপ এবং বিপাক উন্নত করতে সাহায্য করে, এভাবে ওজন হ্রাসকে সহায়তা করে।

সেলারির জুস
অন্ত্রে চাপ এড়াতে কাঁচা ফল এবং রান্না করা বা স্টিমযুক্ত শাকসবজি খান। ফল, শাকসবজি, দুধ এবং দই দিয়ে স্মুদি তৈরি করে পান করতে যাবেন না যেন! কারণ এমন সংমিশ্রণ পান করলে শরীরে টক্সিন জমে থাকতে পারে। এর বদলে ওজন কমাতে এক চিমটি পিংক সল্ট দিয়ে সেলারির জুস পান করুন খালি পেটে।

কাঁচা ফল
ভেষজ চা পান করার পরে কাঁচা ফল খেতে পারেন। সবুজ আপেল, লাল আপেল, ক্র্যানবেরি, ব্লুবেরি, চেরি, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, আনারস, আমলকি, আধা পাকা কলা এবং ডালিম জাতীয় ফল বেছে নিন। এই ফলগুলো শরীরে পানির ধারণক্ষমতা হ্রাস করে এবং আপনার ত্বকে টিস্যু ও কোলাজেন শক্ত করে এবং ওজন হ্রাসে সহায়তা করে। 

টাইমস অব ইন্ডিয়া

Friday, September 25, 2020

মোবাইল ব্যাংকিং : অন্যের নম্বরে টাকা চলে গেলে কি করবেন?

 

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে তাৎক্ষণিকভাবে শহর থেকে গ্রামে, গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্রই টাকা পাঠানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। ফলে প্রতিদিনই বাড়ছে গ্রাহক। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। কিন্তু সেবা নিতে গিয়ে প্রতিনিয়ই গ্রাহক কিছু সমস্যায় পড়ে থাকেন।

অনেক সময় আর্থিক লেনদেন করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত ভুল নম্বরে টাকা চলে যায়। বেশিরভাগ ভুক্তভোগী কৌশল না জানায় সেই টাকা ফেরত পান না। এ ধরনের সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।

 

তাদের পরামর্শ অনুযায়ী, ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে প্রথমেই প্রাপককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে না।

ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। যোগাযোগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।

পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলো। আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন, তবে সাত কর্মদিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ওই ব্যক্তি না আসলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।

-সংগৃহীত-

আন্তর্জাতিক সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস

আন্তর্জাতিক সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে   একটি জাতীয় দিবস। ১৯৬৪ সাল থেকে প্রতি বছরের ১৫ ই অক্টোবর দিবসটি...